Alo (October 09, 2010)
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ব্যাপারে আরও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)। দেশের এই দুটি পুঁজিবাজারের শীর্ষস্থানীয় নেতারা আরও বলেছেন, ‘পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মৌলভিত্তি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। মৌলভিত্তি নেই কিন্তু অতি মূল্যায়িত, এমন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বেচাকেনা না করার পরামর্শ দিয়ে তাঁরা বলেন, এ ক্ষেত্রে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ডিএসই বা এসইসি দায়ী থাকবে না। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ডিএসই ও সিএসইর চেয়ারম্যান মো. শাকিল রিজভী ও ফখরুদ্দীন আলী আহমেদ এ কথা বলেন।
সম্প্রতি দুই স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ারের দাম অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় আর্থিক লেনদেন ও সাধারণ মূল্যসূচকও অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে। এরই পরিপ্র্রেক্ষিতে ডিএসই ও সিএসই যৌথভাবে আজ এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর চেয়ারম্যান ফখরুদ্দীন আলী আহমেদ বলেন, বর্তমানে দুই শেয়ারবাজারে প্রচণ্ড শেয়ারস্বল্পতা রয়েছে। এ স্বল্পতা কাটিয়ে উঠতে বাজারে শেয়ার সরবরাহ বাড়াতে হবে। অন্যথায় পুরো বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য তিনি বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের গুজবে কান না দিয়ে এবং সর্বোচ্চ যাচাই-বাছাইয়ের পর মৌলভিত্তি সাপেক্ষে নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ১৫ দিন ধরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেশ বেড়ে যাওয়া সবার মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। তিনি বলেন, এভাবে দাম বাড়তে থাকলে বিনিয়োগকারী, পুঁজিবাজার, দেশ ও সর্বোপরি ভবিষ্যত্ প্রজন্ম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তিনি বলেন, সময় এসেছে এর লাগাম টেনে ধরার। শাকিল রিজভী পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণে ভালো শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে শিল্পমন্ত্রী, বাণিজ্যমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
শাকিল রিজভী বলেন, বাজারে বর্তমানে শেয়ারের স্বল্পতা রয়েছে। শেয়ারের স্বল্পতা কাটাতে যেসব সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে রয়েছে, সেগুলোর ৫১ শতাংশ শেয়ার সরকারের হাতে রেখে ৪৯ শতাংশ শেয়ারবাজারে ছাড়লে শেয়ারের স্বল্পতা অনেকাংশে কমে যাবে। এ ছাড়া আরও সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে এলে বাজারে শেয়ারের স্বল্পতা দূর হবে। অন্যথায় কোনো ধরনের সমস্যা হলে ডিএসই বা সিএসই তার জন্য দায়ী থাকবে না।
ডিএসইর চেয়ারম্যান আরও বলেন, শেয়ারবাজারের বর্তমান অবস্থায় নতুন ভালো প্রতিষ্ঠান বাজারে এলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উত্সাহী হবেন। তবে বাজারের বর্তমান ভালো অবস্থার সুযোগ নিয়ে আজেবাজে প্রতিষ্ঠান বাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বাজার যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে ব্যাপারে তিনি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
ডিএসই ও সিএসইর চেয়ারম্যান পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি) আরও শক্তিশালী করার ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করেন। একই সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে এসইসির প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ডিএসই ও সিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সম্প্রতি দুই স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ারের দাম অনেকটা বেড়ে যাওয়ায় আর্থিক লেনদেন ও সাধারণ মূল্যসূচকও অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে। এরই পরিপ্র্রেক্ষিতে ডিএসই ও সিএসই যৌথভাবে আজ এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর চেয়ারম্যান ফখরুদ্দীন আলী আহমেদ বলেন, বর্তমানে দুই শেয়ারবাজারে প্রচণ্ড শেয়ারস্বল্পতা রয়েছে। এ স্বল্পতা কাটিয়ে উঠতে বাজারে শেয়ার সরবরাহ বাড়াতে হবে। অন্যথায় পুরো বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ জন্য তিনি বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের গুজবে কান না দিয়ে এবং সর্বোচ্চ যাচাই-বাছাইয়ের পর মৌলভিত্তি সাপেক্ষে নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ১৫ দিন ধরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেশ বেড়ে যাওয়া সবার মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। তিনি বলেন, এভাবে দাম বাড়তে থাকলে বিনিয়োগকারী, পুঁজিবাজার, দেশ ও সর্বোপরি ভবিষ্যত্ প্রজন্ম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তিনি বলেন, সময় এসেছে এর লাগাম টেনে ধরার। শাকিল রিজভী পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রণে ভালো শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে শিল্পমন্ত্রী, বাণিজ্যমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
শাকিল রিজভী বলেন, বাজারে বর্তমানে শেয়ারের স্বল্পতা রয়েছে। শেয়ারের স্বল্পতা কাটাতে যেসব সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে রয়েছে, সেগুলোর ৫১ শতাংশ শেয়ার সরকারের হাতে রেখে ৪৯ শতাংশ শেয়ারবাজারে ছাড়লে শেয়ারের স্বল্পতা অনেকাংশে কমে যাবে। এ ছাড়া আরও সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে এলে বাজারে শেয়ারের স্বল্পতা দূর হবে। অন্যথায় কোনো ধরনের সমস্যা হলে ডিএসই বা সিএসই তার জন্য দায়ী থাকবে না।
ডিএসইর চেয়ারম্যান আরও বলেন, শেয়ারবাজারের বর্তমান অবস্থায় নতুন ভালো প্রতিষ্ঠান বাজারে এলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উত্সাহী হবেন। তবে বাজারের বর্তমান ভালো অবস্থার সুযোগ নিয়ে আজেবাজে প্রতিষ্ঠান বাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বাজার যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে ব্যাপারে তিনি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
ডিএসই ও সিএসইর চেয়ারম্যান পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি) আরও শক্তিশালী করার ব্যাপারে ঐকমত্য পোষণ করেন। একই সঙ্গে বাজার নিয়ন্ত্রণে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে এসইসির প্রতি আহ্বান জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ডিএসই ও সিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment